১২:০৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৭ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বাক্তা ইউনিয়নের উন্নয়নে রেকর্ড গড়েছেন চেয়ারম্যান জনাব, মোহাম্মদ ফজলুল হক মাখন

Reporter Name
  • Update Time : ০৬:৫১:৪০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • / ১১ Time View

 ময়মনসিংহের ফুলবাড়ীয়া উপজেলার ৭নং বাক্তা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ফজলুল হক মাখন ইউনিয়নের উন্নয়নে রেকর্ড গড়েছেন। দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে তিনি যেভাবে জনকল্যাণমূলক কর্মকাণ্ড, রাস্তাঘাট ও অবকাঠামোগত উন্নয়ন এবং সেবাধর্মী উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন, তা ইউনিয়নের ইতিহাসে এক মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। রাস্তাঘাট ও অবকাঠামোগত উন্নয়ন চেয়ারম্যান ফজলুল হক মাখনের নেতৃত্বে বাক্তা ইউনিয়নে গ্রামীণ সড়ক উন্নয়ন, কাঁচা রাস্তা পাকাকরণ, ড্রেনেজ ব্যবস্থা, সেতু নির্মাণসহ নানা প্রকল্প বাস্তবায়ন হয়েছে। স্থানীয়দের দীর্ঘদিনের ভোগান্তি নিরসনে তিনি নিজ হাতে তদারকি করে এসব কাজ এগিয়ে নিয়েছেন। জনসেবামূলক কার্যক্রম অবকাঠামোগত উন্নয়নের পাশাপাশি জনসেবার ক্ষেত্রেও চেয়ারম্যান মাখনের ভূমিকা প্রশংসনীয়। ইউনিয়নের প্রতিটি গ্রামে স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও নিরাপত্তা বিষয়ে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। দরিদ্র ও অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে মানবিকতার দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন তিনি। জনগণের আস্থার প্রতীক স্থানীয়দের মতে, চেয়ারম্যান ফজলুল হক মাখন শুধু একজন জনপ্রতিনিধিই নন, তিনি জনগণের সেবক। তার স্বচ্ছতা, সততা ও দায়িত্বশীলতার কারণে বাক্তা ইউনিয়নবাসী আজ তাকে আস্থার প্রতীক মনে করছে। অনেকে বলেন, “চেয়ারম্যান মাখন ভাইয়ের কারণে বাক্তা ইউনিয়ন নতুনভাবে উন্নয়নের পথে এগিয়ে যাচ্ছে। তিনি আমাদের জন্য এক অনুকরণীয় নেতৃত্ব।” ব্যাপক সুনাম অর্জন শুধু বাক্তা ইউনিয়ন নয়, আশপাশের এলাকাতেও ফজলুল হক মাখন একজন সৎ, পরিশ্রমী ও নিবেদিতপ্রাণ নেতা হিসেবে ব্যাপক সুনাম অর্জন করেছেন। সাধারণ মানুষের সমস্যা সমাধানে দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করায় তিনি ইতিমধ্যেই অঞ্চলের জনপ্রিয় জননেতায় পরিণত হয়েছেন।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

বাক্তা ইউনিয়নের উন্নয়নে রেকর্ড গড়েছেন চেয়ারম্যান জনাব, মোহাম্মদ ফজলুল হক মাখন

Update Time : ০৬:৫১:৪০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫

 ময়মনসিংহের ফুলবাড়ীয়া উপজেলার ৭নং বাক্তা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ফজলুল হক মাখন ইউনিয়নের উন্নয়নে রেকর্ড গড়েছেন। দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে তিনি যেভাবে জনকল্যাণমূলক কর্মকাণ্ড, রাস্তাঘাট ও অবকাঠামোগত উন্নয়ন এবং সেবাধর্মী উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন, তা ইউনিয়নের ইতিহাসে এক মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। রাস্তাঘাট ও অবকাঠামোগত উন্নয়ন চেয়ারম্যান ফজলুল হক মাখনের নেতৃত্বে বাক্তা ইউনিয়নে গ্রামীণ সড়ক উন্নয়ন, কাঁচা রাস্তা পাকাকরণ, ড্রেনেজ ব্যবস্থা, সেতু নির্মাণসহ নানা প্রকল্প বাস্তবায়ন হয়েছে। স্থানীয়দের দীর্ঘদিনের ভোগান্তি নিরসনে তিনি নিজ হাতে তদারকি করে এসব কাজ এগিয়ে নিয়েছেন। জনসেবামূলক কার্যক্রম অবকাঠামোগত উন্নয়নের পাশাপাশি জনসেবার ক্ষেত্রেও চেয়ারম্যান মাখনের ভূমিকা প্রশংসনীয়। ইউনিয়নের প্রতিটি গ্রামে স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও নিরাপত্তা বিষয়ে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। দরিদ্র ও অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে মানবিকতার দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন তিনি। জনগণের আস্থার প্রতীক স্থানীয়দের মতে, চেয়ারম্যান ফজলুল হক মাখন শুধু একজন জনপ্রতিনিধিই নন, তিনি জনগণের সেবক। তার স্বচ্ছতা, সততা ও দায়িত্বশীলতার কারণে বাক্তা ইউনিয়নবাসী আজ তাকে আস্থার প্রতীক মনে করছে। অনেকে বলেন, “চেয়ারম্যান মাখন ভাইয়ের কারণে বাক্তা ইউনিয়ন নতুনভাবে উন্নয়নের পথে এগিয়ে যাচ্ছে। তিনি আমাদের জন্য এক অনুকরণীয় নেতৃত্ব।” ব্যাপক সুনাম অর্জন শুধু বাক্তা ইউনিয়ন নয়, আশপাশের এলাকাতেও ফজলুল হক মাখন একজন সৎ, পরিশ্রমী ও নিবেদিতপ্রাণ নেতা হিসেবে ব্যাপক সুনাম অর্জন করেছেন। সাধারণ মানুষের সমস্যা সমাধানে দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করায় তিনি ইতিমধ্যেই অঞ্চলের জনপ্রিয় জননেতায় পরিণত হয়েছেন।