০৬:০১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০১ নভেম্বর ২০২৫, ১৭ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শাহানশাহ সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভান্ডারির ৩৭তম বার্ষিক ওরস শরীফ ‘প্রশাসনিক সমন্বয় সভা’য় ৮দিন ব্যাপী কর্মসূচী ঘোষণা,

Reporter Name
  • Update Time : ০২:১২:৩৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • / ৩০ Time View

চট্টগ্রাম ব্যুরো:

 

চট্টগ্রামের মাইজভান্ডার দরবার শরীফকে আধ্যাত্ম শরাফতের প্রাণকেন্দ্র বলে মন্তব্য করেছেন ফটিকছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী। আসন্ন ২৬ আশ্বিন তথা ১১ অক্টোবর বিশ^অলী শাহানশাহ হযরত সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভান্ডারির (ক.) ৩৭তম পবিত্র ওরস শরীফ উপলক্ষে গতকাল রোববার (২৮ সেপ্টেম্বর) গাউসিয়া হক মঞ্জিলের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত প্রশাসসিক সমন্বয় সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি উপরোক্ত মন্তব্য করেন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মাইজভান্ডারি গাউসিয়া হক মঞ্জিলের সাজ্জাদানশীন ও শাহানশাহ হযরত সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভান্ডারি ট্রাস্টের ম্যানেজিং ট্রাস্টি সৈয়দ মোহাম্মদ হাসান মাইজভান্ডারি (ম.জি.আ)। এতে উপস্থিত ছিলেন মাইজভান্ডারি গাউসিয়া হক কমিটি বাংলাদেশ, কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি রেজাউল আলী জসিম চৌধুরী এবং সংগঠনটির নেতৃবৃন্দ, ফটিকছড়ি ও ভুজপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, স্থানীয় হাইওয়ে পুলিশ, উপজেলা প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তা, বাস মালিক ও শ্রমিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেছেন মাইজভান্ডারি গাউসিয়া হক কমিটি বাংলাদেশ, কেন্দ্রীয় পর্ষদের সদস্য নাসির উদ্দিন।
সৈয়দ জিয়াউল হক (ক.) মাইজভান্ডারিকে উপমহাদেশের একজন প্রবাদপ্রতীম ব্যক্তিত্ব বলে মন্তব্য করে তিনি আরও বলেন, “আমি বিশ্বঅলি করি মাইজভান্ডার দরবার শরীফে এসে প্রশান্তি অনুভব করি।” গণঅভুত্থানের পর অনেক চ্যালেঞ্জের মধ্য দিয়ে যেতে হচ্ছে বলে মন্তব্য করে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বলেন, “কেউ এখানে এসে বিরূপভাবে কিছু করার সাহস নেই। এটা ঐতিহাসিক সত্য। পর্যটনের সুত্রপাত হয় মাইজভান্ডার থেকে। দরবারের আওলাদরা প্রচার বিমুখ। এখানে যারাই আসেন তারা বিস্মিত হয়ে যান।” সভাশেষে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে ধন্যবাদ, কৃতজ্ঞতা ও দেশবাসীর কল্যাণ কামনা করে মোনাজাত পরিচালনা করেছেন গাউসিয়া হক মঞ্জিলের সাজ্জাদানশীন সৈয়দ মোহাম্মদ হাসান মাইজভান্ডারি (ম.জিআ.)।
এর আগে শাহানশাহ হযরত সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভান্ডারি (ক.) ৩৭তম পবিত্র ওরস উপলক্ষে ৮দিন ব্যাপী কর্মসূচীর ঘোষণা করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোজাম্মেল হক চৌধুরী। কর্মসুচীগুলো হলো আগামী ৪ অক্টোবর মাইজভান্ডারি গাউসিয়া হক কমিটি বাংলাদেশ, কেন্দ্রীয় পর্ষদের শাখা কমিটির ব্যবস্থপনায় স্ব স্ব এলাকায় মসজিদে বাদ জুমা কোরআন তেলাওয়াত ও মিলাদ মাহফিলের আয়োজন। ৫ অক্টোবর সকাল সাড়ে ১০টায় চট্টগ্রাম নগরের চান্দগাঁও ‘ভিউ উদয়ন’ ভবনে অনুষ্ঠিত হবে পবিত্র কোরআন ও হাদীসের বিশ^জনীন দৃষ্টিভঙ্গি শীর্ষক সেমিনার। ৬ অক্টোবর ট্রাস্ট নিয়ন্ত্রাধীন স্ব স্ব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শাহানশাহ হযরত সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভান্ডারি (ক.) জীবনী নিয়ে আলোচনা ও র‌্যালী অনুষ্ঠিত হবে। ৭ অক্টোবর বাদ এশা গাউসুল আজম হযরত সৈয়দ আহমদ উল্লাহ (ক.) মাইজভান্ডারি খলিফাগণের আওলাদদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা হবে। ৮ অক্টোবর শাহানশাহ জিয়াউল হক মাইজভান্ডারি ট্রাস্টের অধীন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বৃক্ষরোপন কর্মসূচি পালন করা হবে। ৯ অক্টোবর শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে নৈতিকতা বিষয়ক আলোচনা। ১০ অক্টোবর ফটিকছড়ি উপজেলায় রেজিস্টার্ড এতিমখানায় এক বেলা খাবার সরবরাহ। ১১ অক্টোবর উপদেশমূলক প্রচার-প্রচারণা, বিশুদ্ধ পানি ও অস্থায়ী টয়লেটের ব্যবস্থা এবং ১২ অক্টোবর পরিস্কার পরিচ্ছন্ন কর্মসূচী পালন করা হবে।
এছাড়া ওরস শরীফ সুষ্ঠুভাবে উদযাপনের লক্ষ্যে অতিরিক্ত পুলিশ ফোর্স মোতায়েনসহ উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নেওয়া কিছু সিদ্ধান্তের কথাও জানান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা। এর মধ্যে আছে যানবাহন পার্কিংয়ের সার্বিক তত্ত্ববধানে থাকবে পুলিশ। এতে গাউসিয়া হক মনজিলের স্বেচ্ছাসেবকগণ, মুক্তিযোদ্ধা সেবক গোষ্ঠী, বাস মালিক ও শ্রমিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ সহযোগিতা করবেন। ১০ অক্টোবর বিকেল ৩টা থেকে ১২ অক্টোবর ভোর ৬টা পর্যন্ত পুলিশ, আনসার বাহিনীর সদস্যরা দায়িত্ব পালন করবে। ১০ অক্টোবর থেকে ১২ অক্টোবর সকাল পর্যন্ত টহল পরিচালনার জন্য সেনাবাহিনীকে অনুরোধ করা হবে।
যানজট নিরসনে নাজিরহাট হাইওয়ে থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে আহবায়ক করে কমিটি গঠন। গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় সিসি ক্যামেরা স্থাপন। গাউসিয়া হক মনজিলের ব্যবস্থাপনায় ২০০ স্বেচ্ছাসেবক থাকা। যানজট নিরসনে প্রয়োজনীয় সংখ্যক সার্জেন্ট, ও ট্রাফিক পুলিশ মোতায়েন। বিদ্যুৎ ব্যবস্থা নিরবচ্ছিন্ন রাখার ব্যবস্থা।
সমন্বয় সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন ফটিকছড়ি উপজেলা পরিষদ ও নাজিরহাট পৌরসভার প্রশাসক, মাইজভান্ডারি গাউসিয়া হক কমিটি বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় পর্ষদের সদস্য সৈয়দ ফরিদ উদ্দীন, শেখ মুজিবর রহমান বাবুল, মো. শাহেদ আলী চৌধুরী, মো. শামসুল আলম, লোকমান হোসেন ফকির, শেখ মোকসেদুর রহমান, কাজী মো. হারেছ, মোর্শেদল আমীন, মো. শফিউল আলম, জসিম উদ্দিন জিকো, এইচ এম আলী আবরাহা, মনজুরুল ইসলাম, মোহাম্মদ মিয়া মেম্বার, মো, রেজোয়ান নূর সিদ্দিকী, জয়নাল আবেদীন জুলু, খসরুল আমীন চৌধুরী, নিজাম উদ্দিন, সৈয়দ এস মহিবউল্লাহ, আজগর আলী, ইউছুপ আলী, জাকের হোসেন মাস্টার, হুমায়ন কবীর, আশরাফ সিদ্দিকী ও আশরাফ হোসেন।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

শাহানশাহ সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভান্ডারির ৩৭তম বার্ষিক ওরস শরীফ ‘প্রশাসনিক সমন্বয় সভা’য় ৮দিন ব্যাপী কর্মসূচী ঘোষণা,

Update Time : ০২:১২:৩৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫

চট্টগ্রাম ব্যুরো:

 

চট্টগ্রামের মাইজভান্ডার দরবার শরীফকে আধ্যাত্ম শরাফতের প্রাণকেন্দ্র বলে মন্তব্য করেছেন ফটিকছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী। আসন্ন ২৬ আশ্বিন তথা ১১ অক্টোবর বিশ^অলী শাহানশাহ হযরত সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভান্ডারির (ক.) ৩৭তম পবিত্র ওরস শরীফ উপলক্ষে গতকাল রোববার (২৮ সেপ্টেম্বর) গাউসিয়া হক মঞ্জিলের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত প্রশাসসিক সমন্বয় সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি উপরোক্ত মন্তব্য করেন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মাইজভান্ডারি গাউসিয়া হক মঞ্জিলের সাজ্জাদানশীন ও শাহানশাহ হযরত সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভান্ডারি ট্রাস্টের ম্যানেজিং ট্রাস্টি সৈয়দ মোহাম্মদ হাসান মাইজভান্ডারি (ম.জি.আ)। এতে উপস্থিত ছিলেন মাইজভান্ডারি গাউসিয়া হক কমিটি বাংলাদেশ, কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি রেজাউল আলী জসিম চৌধুরী এবং সংগঠনটির নেতৃবৃন্দ, ফটিকছড়ি ও ভুজপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, স্থানীয় হাইওয়ে পুলিশ, উপজেলা প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তা, বাস মালিক ও শ্রমিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেছেন মাইজভান্ডারি গাউসিয়া হক কমিটি বাংলাদেশ, কেন্দ্রীয় পর্ষদের সদস্য নাসির উদ্দিন।
সৈয়দ জিয়াউল হক (ক.) মাইজভান্ডারিকে উপমহাদেশের একজন প্রবাদপ্রতীম ব্যক্তিত্ব বলে মন্তব্য করে তিনি আরও বলেন, “আমি বিশ্বঅলি করি মাইজভান্ডার দরবার শরীফে এসে প্রশান্তি অনুভব করি।” গণঅভুত্থানের পর অনেক চ্যালেঞ্জের মধ্য দিয়ে যেতে হচ্ছে বলে মন্তব্য করে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বলেন, “কেউ এখানে এসে বিরূপভাবে কিছু করার সাহস নেই। এটা ঐতিহাসিক সত্য। পর্যটনের সুত্রপাত হয় মাইজভান্ডার থেকে। দরবারের আওলাদরা প্রচার বিমুখ। এখানে যারাই আসেন তারা বিস্মিত হয়ে যান।” সভাশেষে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে ধন্যবাদ, কৃতজ্ঞতা ও দেশবাসীর কল্যাণ কামনা করে মোনাজাত পরিচালনা করেছেন গাউসিয়া হক মঞ্জিলের সাজ্জাদানশীন সৈয়দ মোহাম্মদ হাসান মাইজভান্ডারি (ম.জিআ.)।
এর আগে শাহানশাহ হযরত সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভান্ডারি (ক.) ৩৭তম পবিত্র ওরস উপলক্ষে ৮দিন ব্যাপী কর্মসূচীর ঘোষণা করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোজাম্মেল হক চৌধুরী। কর্মসুচীগুলো হলো আগামী ৪ অক্টোবর মাইজভান্ডারি গাউসিয়া হক কমিটি বাংলাদেশ, কেন্দ্রীয় পর্ষদের শাখা কমিটির ব্যবস্থপনায় স্ব স্ব এলাকায় মসজিদে বাদ জুমা কোরআন তেলাওয়াত ও মিলাদ মাহফিলের আয়োজন। ৫ অক্টোবর সকাল সাড়ে ১০টায় চট্টগ্রাম নগরের চান্দগাঁও ‘ভিউ উদয়ন’ ভবনে অনুষ্ঠিত হবে পবিত্র কোরআন ও হাদীসের বিশ^জনীন দৃষ্টিভঙ্গি শীর্ষক সেমিনার। ৬ অক্টোবর ট্রাস্ট নিয়ন্ত্রাধীন স্ব স্ব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শাহানশাহ হযরত সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভান্ডারি (ক.) জীবনী নিয়ে আলোচনা ও র‌্যালী অনুষ্ঠিত হবে। ৭ অক্টোবর বাদ এশা গাউসুল আজম হযরত সৈয়দ আহমদ উল্লাহ (ক.) মাইজভান্ডারি খলিফাগণের আওলাদদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা হবে। ৮ অক্টোবর শাহানশাহ জিয়াউল হক মাইজভান্ডারি ট্রাস্টের অধীন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বৃক্ষরোপন কর্মসূচি পালন করা হবে। ৯ অক্টোবর শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে নৈতিকতা বিষয়ক আলোচনা। ১০ অক্টোবর ফটিকছড়ি উপজেলায় রেজিস্টার্ড এতিমখানায় এক বেলা খাবার সরবরাহ। ১১ অক্টোবর উপদেশমূলক প্রচার-প্রচারণা, বিশুদ্ধ পানি ও অস্থায়ী টয়লেটের ব্যবস্থা এবং ১২ অক্টোবর পরিস্কার পরিচ্ছন্ন কর্মসূচী পালন করা হবে।
এছাড়া ওরস শরীফ সুষ্ঠুভাবে উদযাপনের লক্ষ্যে অতিরিক্ত পুলিশ ফোর্স মোতায়েনসহ উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নেওয়া কিছু সিদ্ধান্তের কথাও জানান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা। এর মধ্যে আছে যানবাহন পার্কিংয়ের সার্বিক তত্ত্ববধানে থাকবে পুলিশ। এতে গাউসিয়া হক মনজিলের স্বেচ্ছাসেবকগণ, মুক্তিযোদ্ধা সেবক গোষ্ঠী, বাস মালিক ও শ্রমিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ সহযোগিতা করবেন। ১০ অক্টোবর বিকেল ৩টা থেকে ১২ অক্টোবর ভোর ৬টা পর্যন্ত পুলিশ, আনসার বাহিনীর সদস্যরা দায়িত্ব পালন করবে। ১০ অক্টোবর থেকে ১২ অক্টোবর সকাল পর্যন্ত টহল পরিচালনার জন্য সেনাবাহিনীকে অনুরোধ করা হবে।
যানজট নিরসনে নাজিরহাট হাইওয়ে থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে আহবায়ক করে কমিটি গঠন। গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় সিসি ক্যামেরা স্থাপন। গাউসিয়া হক মনজিলের ব্যবস্থাপনায় ২০০ স্বেচ্ছাসেবক থাকা। যানজট নিরসনে প্রয়োজনীয় সংখ্যক সার্জেন্ট, ও ট্রাফিক পুলিশ মোতায়েন। বিদ্যুৎ ব্যবস্থা নিরবচ্ছিন্ন রাখার ব্যবস্থা।
সমন্বয় সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন ফটিকছড়ি উপজেলা পরিষদ ও নাজিরহাট পৌরসভার প্রশাসক, মাইজভান্ডারি গাউসিয়া হক কমিটি বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় পর্ষদের সদস্য সৈয়দ ফরিদ উদ্দীন, শেখ মুজিবর রহমান বাবুল, মো. শাহেদ আলী চৌধুরী, মো. শামসুল আলম, লোকমান হোসেন ফকির, শেখ মোকসেদুর রহমান, কাজী মো. হারেছ, মোর্শেদল আমীন, মো. শফিউল আলম, জসিম উদ্দিন জিকো, এইচ এম আলী আবরাহা, মনজুরুল ইসলাম, মোহাম্মদ মিয়া মেম্বার, মো, রেজোয়ান নূর সিদ্দিকী, জয়নাল আবেদীন জুলু, খসরুল আমীন চৌধুরী, নিজাম উদ্দিন, সৈয়দ এস মহিবউল্লাহ, আজগর আলী, ইউছুপ আলী, জাকের হোসেন মাস্টার, হুমায়ন কবীর, আশরাফ সিদ্দিকী ও আশরাফ হোসেন।