কেশবপুরে এ বি জি কে ফাযিল মাদ্রাসার নিরাপত্তা কর্মী নিয়োগের নানান অভিযোগ
- Update Time : ১১:০৯:০৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৭ এপ্রিল ২০২৫
- / ১৪২ Time View

মাহাবুর রহমান, কেশবপুর ( যশোর)
যশোরের কেশবপুরে নিরাপত্তা কর্মী নিয়োগ নিয়ে অভিযোগের শেষ নেই। নিয়োগপত্র থাকলেও কর্মস্থলে যোগদানে বাঁধা। ওই পদে বেতন ভাতা চালু হলেও তুলতে পারছেনা টাকা। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার এ বি জি কে ফাযিল মাদ্রাসার সদ্য নিয়োগ প্রাপ্ত নিরাপত্তা কর্মী আলামিন এর সঙ্গে। ন্যায় বিচারের আশায় ঘুরছেন দারে দারে।
ততকালীন সরকারের আমলে সৃষ্টপদে নিরাপত্তা কর্মী পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। পত্রিকায় প্রকাশিত করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় ২৪ এপ্রিল ২০২৪ ইং, দৈনিক আজকালের খবর পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তিটি ২৫ এপ্রিল ২০২৪ প্রকাশিত হয়। বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর ১২ মে ২০২৪ইং যাচাই বাছাই হয়। নিরাপত্তা কর্মী পদে আবেদন কারিরা চিঠি পান। ১০ জুন ২০২৪, নিয়োগ কমিটি গঠণ হয় ২৫ জুন। ১৩ জুলাই নিয়োগ বোর্ড হয়। অকৃতকার্য আলামিন গোলদার কে নিয়োগ পত্র দেয়া হয় ১৪ জুলাই। কর্মস্থলে আলামিন গোলদার যোগদান করেন ২৪ জুলাই। কিন্তুু একটি মহল তাঁকে প্রতিষ্ঠানে আসতে বাঁধা প্রদান করে। দীর্ঘদিন পর ৬ এপ্রিল ২০২৫ রোববার সকালে কর্মস্থল এ বি জি কে ফাযিল মাদ্রাসায় আসে। ইনডেক্স নং ০০৬২৪১৪ ইস্যু তারিখ ২৫/০৩/২০২৫।
পরিচালনা কমিটির অনেকেই বলেন, বিষয়টি মানবিক কারণে আলামিন গোলদার কে সার্বিক সহোযোগীতা করেছেন বলে জানান। গরীব পরিবারের মেধাবী ছাত্র। কোন অভিযোগ নেই। এবিষয়ে উপজেলা বিএনপির সহ-সভাপতি গাজী বাবুর আলী বলেন, স্বৈরাচার সরকারের আমলে নিরাপত্তা কর্মী পদে নিয়োগ দেয়া হয়েছে, যখন দেশের অবস্থা ভয়াবহ তখন কি ভাবে নিয়োগ পান তিনি। অবৈধ ভাবে মোটা অংকের টাকার বিনিময় চুরি করে নিয়োগ বোর্ড করেছে। আমরা এলাকাবাসী এ নিয়োগ মানিনা। বরং তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। প্রতিষ্ঠান অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) রহমাতুল্যাহ বলেন, যখন নিয়োগ দেয়া হয়েছে তখন ক্ষমতাসিনরা সবকিছু করেছেন। তিনি আরো বলেন, আলামিনের নিয়োগের ব্যাপারে আমি কোন কিছুই জানি না। আমি মাত্র অফিসিয়ালি সাক্ষর করেছি। তবে বর্তমান সভাপতি এডিসি স্যার, আমি কিছু বলতে পারবো না। বিষয়টি নিয়ে এলাকাবাসী সঠিক তদন্ত সাপেক্ষে সমাধান করার প্রশাসনের কাছে বিশেষ জোর দাবি জানিয়েছেন।
























