০৬:৪১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৫, ১ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

স্ত্রী কর্তৃক প্রাণনাশের শঙ্কা স্বামী ইছহাক মিয়ার

Reporter Name
  • Update Time : ০১:০৯:০০ অপরাহ্ন, শনিবার, ৮ মার্চ ২০২৫
  • / ৫২ Time View

 

নিজস্ব প্রতিনিধি ভোলা-জেলা ।
২নং পূর্ব ইলিশা ইউনিয়ন

স্ত্রীর দ্বারা বড় ধরনের ক্ষতির আশঙ্কা করছে স্বামী ইছহাক মিয়া ইছহাক মিয়া ভোলা সদর উপজেলার পূর্ব ইলিশা ইউপর বাঘার হাওলা গ্রামের আহাম্মদ আলী ছেলে ও তার স্ত্রী জান্নাত ভোলা সদর উপজেলার পূর্ব ইলিশা ইউনিয়নের গুপ্তমুন্সি গ্রামের ৯নং ওয়ার্ড, কালাপুল, সরকারি পুকুরের দক্ষি পার্শে , রফিকুল ইসলামের মেয়ে (২২) । এ ব্যাপারে জান্নাতকে বাদি করে ভোলা সদর মডেল থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছে জান্নাতের স্বামী এছহাক মিয়া।
সরেজমিন ও অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, উল্লেখিতি ইছহাক ও জান্নাতের সাথে ভোলা সদর উপজেলার মেয়ের বাড়িতে পারিবারিকভাবে ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২২ইং ৩ লক্ষ টাকার দেনমোহর ধায্য করে বিবাহ সম্পন্ন করেন। কিন্তু বিয়ের আগ থেকেই জান্নাতের পরিবারের পূর্ব পরিকল্পনা ছিল তার স্বামীর সাথে সংসার না করে তারি বিরুদ্ধে আদালতে যৌতুক মামলা নারী নির্যাতনের মামলা দিয়ে কাবিনের টাকা তুলে নেয়ার। সেই ছক অনুযায়ী বিয়ের অনুষ্ঠানে দুই পরিবারের সম্মতিতে দের লাখ কাবিন নির্ধাতি হলেও এর মধ্যে ৭৫ হাজার উসুল। এমন শর্তে কাবিননামায় দু পক্ষের স্বাক্ষর নিয়ে পূর্ব পরিকল্পিতিভাবে কাবিনের অংক লেখার যায়গা খালি রেখে দেয় কাজী। এই কাজী হলেন জান্নাতের আপন মামাত বোন জামাই মাওলানা নূর হোসেন ওরফে নিরব কাজি, পরানগঞ্জ বাজার । বিয়ের পরে ইছহাকের অজান্তে কাবিনের সেই খালি যায়গায় ৩ লক্ষ টাকা লিখে কাবিনের কাগজ সম্পন্ন করেন কাজী নিজেই। বিয়ের শুরুতে সাংসারিক জীবন খুব ভালভাবে কাটলেও কিছুদিন যেতে না যেতেই ইছহাকের স্ত্রী জান্নাতের আসল রুপ দেখাতে থাকেন ।
এমতাবস্থায় স্বামী ইছহাক তার কর্মস্থল ঢাকায় তার সাথে নিয়ে যায়। বিয়ের ৬ মাস না পেরোতেই জান্নাত হয়ে পরে অসুস্থ। বিষয়টি স্বামীকে না জানিয়ে সে ডাক্তারের কাছে গিয়ে জানতে পারে সে মা হতে চলেছে। বিষয়টি সোনার পর স্ত্রী জান্নাতের মাথায় যেন আকাশ ভেঙ্গে পরে। এরপরই সিদ্ধান্ত নেয় গর্ভপাতের। এবং তারপর থেকে সংসারে মন না দিয়ে ঢাকা থেকে কয়েকদিন পর পর বাবার বাড়ি আবার ঢাকায়। আর এতে বিরক্ত হয়ে ওঠেন স্বামী ইছহাক মিয়া। পরবর্তীতে নিজেদের আত্মীয় স্বজনসহ স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিদের মাধ্যমে সমাধান করার চেস্টা করিলেও জান্নাত ও তার বাবা-মা, ভাইয়েরা মানেননি। এরপর স্বামীর সতর্কতায় সেই বাচ্চা গর্ভপাত করাতে পারেনি স্ত্রী জান্নাত। বর্তমানে সেই বাচ্চার বয়স ২০ মাস ৮দিনএবং বাচ্চা তার নানীর কাছেই থাকে। এখানেই শেষ নয়,এমতাবস্থায় সংসার চলাকালে , ইছহাকের স্ত্রী জান্নাত সে স্বামীর সাথে ঢাকায় খাকত, হঠাৎ একদিন তার স্ত্রীর জান্নাতের মোবাইল চেক করে পরকিয়া ছেলের সাথে তোলা একটি ছবি দেখতে পান ইছহাক। সেটা দেখার পর জান্নাতের বিষয় আর বোঝার কিছু বাকি নেই, বিষয়টি নিয়ে কথা-কাটাকাটি এক পযার্য়ে জান্নাত চলে যায় তার বাপের বাড়ি, পরকিরিয়া করে জান্নাতের গর্ভে আসে আরেক সন্তান যার বয়স ডঃ/ রিপোর্ট অনুযায়ী ৫ সাপ্তা । কিন্তু সেটা স্বামী ইসহাক মিয়ার অজান্তেই ঢাকা থেকে ভোলা তার বাবার বাড়ি গিয়ে গত ২৯ সেপ্টেম্বর এমআর করে ফেলে দেয়। বিষয়টি পরে স্বামী জানতে পারে জান্নাতের কাছে জিজ্ঞাসা করলে সে বিষয়টি অস্বীকার করে। তারই ধারাবাহিকতায় সেই বাচ্চা গর্ভপাত করার পরামর্শ নিতে তার বোনের সাথে পরামর্শ করার অডিও কল রেকর্ড স্বামীর হাতে চলে আসে ।
এরপর স্বামী ইছহাক মিয়া হাসপাতালে নিয়ে গিয়ে চেক করলে ধরা পরে পুরো বিষয়টা। এরপর বিষয়টি নিয়ে স্বামী বিচারের জন্য পূনরায় স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গকে ডাকলেও কোন সুরাহা হয়নি। স্থানীয় ৩ নং ওয়ার্ড মেম্বার ফারুকের কাছে গেলে তিনিও কোন ভাল সিদ্ধান্ত দেননি বলে জানান। বিয়ের সময় স্বামী কর্তৃক দেয়া ১০ হাজার টাকার নাকফুল, নাকঠাশা ৬০০০ টাকা, কানের ঝুমকা ৬০,০০০ টাকা মোট ৭৬০০০ টাকার অলংকার দিয়েছে ইছাকের পরিবার। আর ইছহাককে তার শশুরবাড়ি থেকে একটা চেইন দিলেও চাপ সৃষ্টি করে কৌশলে সেটাও নিয়ে নেয় জান্নাত। সব মিলিয়ে সে সংসারে আগ্রহী না হয়ে বাণিজ্যে আগ্রহী ছিলেন বলেই সকলের ধারণা। এটা দ্বারা সেটাই প্রমানিত হয়। এ ছাড়াও ইছহাককে তারা উকিল নোটিশে মিথ্যা অভিযোগ দিয়েও হয়রানি করার চেষ্টা করছে জান্নাতের পরিবার। এখানেই শেষ নয়। জান্নাতের পরিবার হুমকি দেয় ডিভোর্স দিয়ে নারী নির্যাতনের মামলা করার । ইছহাকের স্ত্রী জান্নাত সে স্বামীর সাথে ঢাকাতে থাকতে রাজি নন এমনকি গ্রামে তার শশুর-শাশুরির সাথেও থাকতে রাজি নন। অন্যথায় সে বলেছে যদি ১০লক্ষ টাকা খরচ করে পরানগঞ্জ বাজার জমি ক্রীয় করে বাড়ী ঘড় তার নামে দিলে তাহলে সংসার করবে । স্বামী টাকা পয়সা দিবে আর সে তার বাবার বাড়িতে থাকে অন্য পুরুষের সাথে পরকীয়া করে বেড়াবেন । বর্তমানে জান্নাতের সাথে স্বামী ইছহাককের কোন সম্পর্ক নেই , কিন্তু কেমনে এটা সম্ভব! একজন স্বামী তার স্ত্রীকে বাপের বাড়ি থাকতে দিলে তাকে বিয়ে করার দরকার ছিল কি? সমস্ত কিছু বিবেচনা করে ইছহাক বিষয়টি নিয়ে ও তার মেয়ের প্রাণনাশের আশঙ্কা করছেন। ইছহাক এর পরিবার এ ব্যাপারে আরো চিন্তিত। অন্যদিকে
বেপরোয়া হয়ে ওঠে ইছহাক মিয়ার স্ত্রী জান্নাত ও শাশুরী-শ্যালিকা-জেডস। ইছহাক মিয়া কোন প্রতিকারই পেলেন না কারো কাছে তাহলে কি এভাবেই চলবে তার জীবন অন্যদিকে পরকীয়ায় মেতে উঠেছেন ইছহাক মিয়ার স্ত্রী জান্নাত এ যেন স্বাধীনতার পরেও অন্য ধরনের স্বাধীনতার অধিকারী।

এমতাবস্থায় গত ২রা অক্টোবর বাপের বাড়ি থেকে স্ত্রীকে তার নিজের বাড়ি যাওয়ার অনুরোধ করিলে ইছহাকের সাথে সংসার করবেনা। সেই সাথে কাবিনের টাকা দাবি করে বলে, আমার কাবিনের টাকা দিবি না হয় নারি নির্যাতন ও যৌতুক মামলা করব। এমন বর্ণনা দিলেন স্বামী ইছহাক মিয়া। গোপন এক সূত্র জানায়, জান্নাত বিয়ের আগে তার আরো পরকিয়া ছিল, এটা তার একটা পেশা। তার পরকিয়ায় পরিবারও কোন হস্তক্ষেপও করছে না। ইসহাক মিয়া আরো বলেন, ঐ একই দিন ইছহাক থানায় একটি অভিযোগ দিলে তার ভিত্তিতে গত ২ নভেম্বর ভোলা পৌরসভাধীন সমবায় মার্কেটে এএসআই আজিমের নেতৃত্বে এক শালিস বৈঠকে একটি স্ট্যাম করে

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

স্ত্রী কর্তৃক প্রাণনাশের শঙ্কা স্বামী ইছহাক মিয়ার

Update Time : ০১:০৯:০০ অপরাহ্ন, শনিবার, ৮ মার্চ ২০২৫

 

নিজস্ব প্রতিনিধি ভোলা-জেলা ।
২নং পূর্ব ইলিশা ইউনিয়ন

স্ত্রীর দ্বারা বড় ধরনের ক্ষতির আশঙ্কা করছে স্বামী ইছহাক মিয়া ইছহাক মিয়া ভোলা সদর উপজেলার পূর্ব ইলিশা ইউপর বাঘার হাওলা গ্রামের আহাম্মদ আলী ছেলে ও তার স্ত্রী জান্নাত ভোলা সদর উপজেলার পূর্ব ইলিশা ইউনিয়নের গুপ্তমুন্সি গ্রামের ৯নং ওয়ার্ড, কালাপুল, সরকারি পুকুরের দক্ষি পার্শে , রফিকুল ইসলামের মেয়ে (২২) । এ ব্যাপারে জান্নাতকে বাদি করে ভোলা সদর মডেল থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছে জান্নাতের স্বামী এছহাক মিয়া।
সরেজমিন ও অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, উল্লেখিতি ইছহাক ও জান্নাতের সাথে ভোলা সদর উপজেলার মেয়ের বাড়িতে পারিবারিকভাবে ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২২ইং ৩ লক্ষ টাকার দেনমোহর ধায্য করে বিবাহ সম্পন্ন করেন। কিন্তু বিয়ের আগ থেকেই জান্নাতের পরিবারের পূর্ব পরিকল্পনা ছিল তার স্বামীর সাথে সংসার না করে তারি বিরুদ্ধে আদালতে যৌতুক মামলা নারী নির্যাতনের মামলা দিয়ে কাবিনের টাকা তুলে নেয়ার। সেই ছক অনুযায়ী বিয়ের অনুষ্ঠানে দুই পরিবারের সম্মতিতে দের লাখ কাবিন নির্ধাতি হলেও এর মধ্যে ৭৫ হাজার উসুল। এমন শর্তে কাবিননামায় দু পক্ষের স্বাক্ষর নিয়ে পূর্ব পরিকল্পিতিভাবে কাবিনের অংক লেখার যায়গা খালি রেখে দেয় কাজী। এই কাজী হলেন জান্নাতের আপন মামাত বোন জামাই মাওলানা নূর হোসেন ওরফে নিরব কাজি, পরানগঞ্জ বাজার । বিয়ের পরে ইছহাকের অজান্তে কাবিনের সেই খালি যায়গায় ৩ লক্ষ টাকা লিখে কাবিনের কাগজ সম্পন্ন করেন কাজী নিজেই। বিয়ের শুরুতে সাংসারিক জীবন খুব ভালভাবে কাটলেও কিছুদিন যেতে না যেতেই ইছহাকের স্ত্রী জান্নাতের আসল রুপ দেখাতে থাকেন ।
এমতাবস্থায় স্বামী ইছহাক তার কর্মস্থল ঢাকায় তার সাথে নিয়ে যায়। বিয়ের ৬ মাস না পেরোতেই জান্নাত হয়ে পরে অসুস্থ। বিষয়টি স্বামীকে না জানিয়ে সে ডাক্তারের কাছে গিয়ে জানতে পারে সে মা হতে চলেছে। বিষয়টি সোনার পর স্ত্রী জান্নাতের মাথায় যেন আকাশ ভেঙ্গে পরে। এরপরই সিদ্ধান্ত নেয় গর্ভপাতের। এবং তারপর থেকে সংসারে মন না দিয়ে ঢাকা থেকে কয়েকদিন পর পর বাবার বাড়ি আবার ঢাকায়। আর এতে বিরক্ত হয়ে ওঠেন স্বামী ইছহাক মিয়া। পরবর্তীতে নিজেদের আত্মীয় স্বজনসহ স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিদের মাধ্যমে সমাধান করার চেস্টা করিলেও জান্নাত ও তার বাবা-মা, ভাইয়েরা মানেননি। এরপর স্বামীর সতর্কতায় সেই বাচ্চা গর্ভপাত করাতে পারেনি স্ত্রী জান্নাত। বর্তমানে সেই বাচ্চার বয়স ২০ মাস ৮দিনএবং বাচ্চা তার নানীর কাছেই থাকে। এখানেই শেষ নয়,এমতাবস্থায় সংসার চলাকালে , ইছহাকের স্ত্রী জান্নাত সে স্বামীর সাথে ঢাকায় খাকত, হঠাৎ একদিন তার স্ত্রীর জান্নাতের মোবাইল চেক করে পরকিয়া ছেলের সাথে তোলা একটি ছবি দেখতে পান ইছহাক। সেটা দেখার পর জান্নাতের বিষয় আর বোঝার কিছু বাকি নেই, বিষয়টি নিয়ে কথা-কাটাকাটি এক পযার্য়ে জান্নাত চলে যায় তার বাপের বাড়ি, পরকিরিয়া করে জান্নাতের গর্ভে আসে আরেক সন্তান যার বয়স ডঃ/ রিপোর্ট অনুযায়ী ৫ সাপ্তা । কিন্তু সেটা স্বামী ইসহাক মিয়ার অজান্তেই ঢাকা থেকে ভোলা তার বাবার বাড়ি গিয়ে গত ২৯ সেপ্টেম্বর এমআর করে ফেলে দেয়। বিষয়টি পরে স্বামী জানতে পারে জান্নাতের কাছে জিজ্ঞাসা করলে সে বিষয়টি অস্বীকার করে। তারই ধারাবাহিকতায় সেই বাচ্চা গর্ভপাত করার পরামর্শ নিতে তার বোনের সাথে পরামর্শ করার অডিও কল রেকর্ড স্বামীর হাতে চলে আসে ।
এরপর স্বামী ইছহাক মিয়া হাসপাতালে নিয়ে গিয়ে চেক করলে ধরা পরে পুরো বিষয়টা। এরপর বিষয়টি নিয়ে স্বামী বিচারের জন্য পূনরায় স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গকে ডাকলেও কোন সুরাহা হয়নি। স্থানীয় ৩ নং ওয়ার্ড মেম্বার ফারুকের কাছে গেলে তিনিও কোন ভাল সিদ্ধান্ত দেননি বলে জানান। বিয়ের সময় স্বামী কর্তৃক দেয়া ১০ হাজার টাকার নাকফুল, নাকঠাশা ৬০০০ টাকা, কানের ঝুমকা ৬০,০০০ টাকা মোট ৭৬০০০ টাকার অলংকার দিয়েছে ইছাকের পরিবার। আর ইছহাককে তার শশুরবাড়ি থেকে একটা চেইন দিলেও চাপ সৃষ্টি করে কৌশলে সেটাও নিয়ে নেয় জান্নাত। সব মিলিয়ে সে সংসারে আগ্রহী না হয়ে বাণিজ্যে আগ্রহী ছিলেন বলেই সকলের ধারণা। এটা দ্বারা সেটাই প্রমানিত হয়। এ ছাড়াও ইছহাককে তারা উকিল নোটিশে মিথ্যা অভিযোগ দিয়েও হয়রানি করার চেষ্টা করছে জান্নাতের পরিবার। এখানেই শেষ নয়। জান্নাতের পরিবার হুমকি দেয় ডিভোর্স দিয়ে নারী নির্যাতনের মামলা করার । ইছহাকের স্ত্রী জান্নাত সে স্বামীর সাথে ঢাকাতে থাকতে রাজি নন এমনকি গ্রামে তার শশুর-শাশুরির সাথেও থাকতে রাজি নন। অন্যথায় সে বলেছে যদি ১০লক্ষ টাকা খরচ করে পরানগঞ্জ বাজার জমি ক্রীয় করে বাড়ী ঘড় তার নামে দিলে তাহলে সংসার করবে । স্বামী টাকা পয়সা দিবে আর সে তার বাবার বাড়িতে থাকে অন্য পুরুষের সাথে পরকীয়া করে বেড়াবেন । বর্তমানে জান্নাতের সাথে স্বামী ইছহাককের কোন সম্পর্ক নেই , কিন্তু কেমনে এটা সম্ভব! একজন স্বামী তার স্ত্রীকে বাপের বাড়ি থাকতে দিলে তাকে বিয়ে করার দরকার ছিল কি? সমস্ত কিছু বিবেচনা করে ইছহাক বিষয়টি নিয়ে ও তার মেয়ের প্রাণনাশের আশঙ্কা করছেন। ইছহাক এর পরিবার এ ব্যাপারে আরো চিন্তিত। অন্যদিকে
বেপরোয়া হয়ে ওঠে ইছহাক মিয়ার স্ত্রী জান্নাত ও শাশুরী-শ্যালিকা-জেডস। ইছহাক মিয়া কোন প্রতিকারই পেলেন না কারো কাছে তাহলে কি এভাবেই চলবে তার জীবন অন্যদিকে পরকীয়ায় মেতে উঠেছেন ইছহাক মিয়ার স্ত্রী জান্নাত এ যেন স্বাধীনতার পরেও অন্য ধরনের স্বাধীনতার অধিকারী।

এমতাবস্থায় গত ২রা অক্টোবর বাপের বাড়ি থেকে স্ত্রীকে তার নিজের বাড়ি যাওয়ার অনুরোধ করিলে ইছহাকের সাথে সংসার করবেনা। সেই সাথে কাবিনের টাকা দাবি করে বলে, আমার কাবিনের টাকা দিবি না হয় নারি নির্যাতন ও যৌতুক মামলা করব। এমন বর্ণনা দিলেন স্বামী ইছহাক মিয়া। গোপন এক সূত্র জানায়, জান্নাত বিয়ের আগে তার আরো পরকিয়া ছিল, এটা তার একটা পেশা। তার পরকিয়ায় পরিবারও কোন হস্তক্ষেপও করছে না। ইসহাক মিয়া আরো বলেন, ঐ একই দিন ইছহাক থানায় একটি অভিযোগ দিলে তার ভিত্তিতে গত ২ নভেম্বর ভোলা পৌরসভাধীন সমবায় মার্কেটে এএসআই আজিমের নেতৃত্বে এক শালিস বৈঠকে একটি স্ট্যাম করে